Skip to main content

শীর্ষ 6 টি উপায় অনলাইন থেকে টাকা আয় করার সহজ ও সঠিক উপায় | Top 6 Way Online Theke Taka Income Korar

কিভাবে অনলাইন থেকে সঠিক উপায়ে ও সহজে টাকা ইনকাম করা যায় শীর্ষ 6 টি উপায় Kivabe Taka income Korbo 

Top 6 Way Online Theke Taka Income Korar | শীর্ষ 6 টি উপায় অনলাইন থেকে টাকা আয় করার সহজ ও সঠিক উপায়

Kivabe Taka income Korbo Best Way Online Theke Taka Income Korar 


অনলাইন ইনকাম

অনলাইন থেকে কিভাবে সহজে টাকা  ইনকাম করা যায় অথবা অনলাইনে কিভাবে টাকা  আয় করা যায় এ ধরনের প্রশ্নগুলো বেশির ভাগ করা হয়ে থাকে ইন্টারনেটে।

আপনি যখন এখানে এসেছেন তাহলে অবশ্যই আপনি নতুন এবং আপনি অনলাইন থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায় সেটা জানতে চাচ্ছেন। অথবা শিখতে চাচ্ছেন তো আমার সর্বোচ্চ চেষ্টা থাকবে আপনাকে সঠিকভাবে গাইড করা।

আপনি যদি মনে করে থাকেন যে আপনাকে কোন মোবাইলের অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড করার লিংক দেওয়া হবে। অথবা ওয়েবসাইটের লিংক দেওয়া হবে কাজ করার জন্য এবং সেটা থেকে আপনি 500 টাকা অথবা 1000 টাকা দৈনিক ইনকাম করবেন বিকাশে পেমেন্ট নেবেন তাহলে আপনি ভুল জায়গায়  চলে এসেছেন। 

আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত যে আপনাকে হতাশ করা ছাড়া আমার আর কিছুই করার নেই  তবে যদি আপনি সমস্ত আর্টিকেলটা পড়েন তাহলে আশাকরি আপনার যত ভুল ধারণা আছে সেই সবগুলো আর থাকবে না।

যদি মোবাইলের সফটওয়্যার ডাউনলোড করে সফটওয়্যার  দিয়ে অথবা ওয়েব সাইটে কাজ করে টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে আমি বলবো শুধু শুধু সময় নষ্ট করবেন না এগুলো দিয়ে কোন কিছু হবে না যদি কোন কাজ জানা না থাকে তাহলে একটা কাজ শিখে নিন প্রথমে তারপরে ইনকামের চিন্তাভাবনা করবেন।

আপনি ইউটিউবে বিভিন্ন ভিডিও দেখে থাকবেন অথবা বিভিন্ন মানুষের কাছে শুনে থাকবেন বিভিন্ন ব্লগের পোস্ট দেখে থাকবেন যে বলছে মোবাইল দিয়ে কোনো কাজ ছাড়াই ঘরে বসে প্রতিদিন ইনকাম করুন 1000 টাকা 500 টাকা এই ধরনের কথাবার্তা বলে থাকে এ ধরনের কথায় কোনো ভিত্তি নেই।

প্রতিদিন একহাজার টাকা মাসে 30 হাজার টাকা 40 হাজার টাকা ইনকাম করাটা যদি এতই সহজ হতো তাহলে পৃথিবীর সব মানুষ শুধু নেটে কাজ করতো ঘরে বসে বসে আর দুনিয়া এভাবে চলতো না আশা করব এই ধরনের বোকামি আপনারা করবেন না।

তারপরও যদি আপনারা চান এরকম করতে এভাবে ইনকাম করতে তাহলে ট্রাই করতে পারেন কিছু কিছু অ্যাপস এবং ওয়েবসাইট পেমেন্ট করে তবে বেশিরভাগই ভুয়া আপনারা চাইলে ট্রাই করতে পারেন তবে মাসে 2000 টাকা ইনকাম করতে পারবেন না কখনো

এবং অবশ্যই আপনি সতর্কতার সাথে করবেন কারণ এ ধরনের অ্যাপস এবং ওয়েবসাইট বেশিরভাগই ভুয়া হয়ে থাকে

অনেক বকবক করে ফেললাম অনেক জ্ঞান দিয়ে দিলাম তো চলুন এখন আমরা মূল বিষয়ের দিকে আগায়। এবং দেখি আসলেই কিভাবে অনলাইন থেকে ইনকাম করা যায়। এবং কোন কোন পদ্ধতিতে সহজে এবং সঠিকভাবে ইনকাম করা যায়।

আর একটা কথা না বললেই নয় যদি আপনি অনলাইন থেকে ইনকাম করতে চান। এবং অনলাইনে কাজ করতে চান তাহলে প্রথম অবস্থায় ফুলটাইম হিসেবে নিবেন না প্রথম অবস্থায় পার্ট টাইম হিসেবে করার চেষ্টা করবেন আমি আপনাকে বোঝাতে চাচ্ছি যে।

আপনি যদি কোন জব করেন তাহলে জবের পাশাপাশি অথবা আপনি যদি স্টুডেন্ট হয়ে থাকেন তাহলে লেখাপড়ার পাশাপাশি করার চেষ্টা করবেন কারণ সাকসেস আসতে একটু সময় লাগবে রাতারাতি সাকসেস হতে পারবেন না অবশ্যই আপনাকে ধৈর্য ধারণ করতে হবে

আমরা এখানে 6 টি বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলাপ করব এবং আমার দীর্ঘ সাত বছরের অভিজ্ঞতা থেকে বলার চেষ্টা করব সব বিষয় নিয়ে।

  • Kivabe Taka Income Korbo

  1. Blog Theke Kivabe Taka Income Korbo
  2. YouTube Theke Kivabe Taka Income Korbo
  3. Frelancing Kore Kivabe Taka Income Korbo
  4. Affiliat Marketing Kore Kivabe Taka Income Korbo
  5. Mobile App Theke Kivabe Taka Income Korbo
  6. Facebook Theke Kivabe Taka Income Korbo

  • কিভাবে টাকা ইনকাম করব

1. ব্লগিং করে কিভাবে টাকা ইনকাম করব অথবা করা যায়
2. ইউটিউব থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করব অথবা করা যায়
3. ফ্রিল্যান্সিং করে কিভাবে টাকা ইনকাম করব অথবা করা যায়
4. অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে কিভাবে টাকা ইনকাম করব অথবা করা যায়
5. মোবাইলের অ্যাপ বানিয়ে কিভাবে টাকা ইনকাম করব অথবা করা যায়
6. ফেসবুক থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করব অথবা করা যায়
7. অনলাইন থেকে মাসে কত টাকা আয় করা যায়
8. কিছু প্রশ্ন এবং তার উত্তর


ব্লগিং করে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায় 

ব্লগিং করে টাকা ইনকাম করাটা খুবই সহজ তবে আপনাকে লেখালেখির ধারণা থাকতে হবে কারণ ব্লগের মূল বিষয় হচ্ছে লেখালেখি এবং ভালো মানের কনটেন্ট লিখতে হবে কারণ আপনার কনটেন্ট থেকে যদি মানুষ কিছু শিখতে না পারে কিছু জানতে না পারে তাহলে কেউ পড়বে না এই বিষয়টা আপনাকে অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে।

আপনি যে বিষয় নিয়ে লিখতে চান সে বিষয় নিয়ে আপনাকে অনলাইনে গবেষণা করতে হবে, এবং দেখতে হবে এই বিষয় নিয়ে আরো অন্যান্য মানুষ কিভাবে লিখছে কেমন ধরনের কনটেন্ট লেখছে কনটেন্টের কোয়ালিটি গুলো কিরকম হচ্ছে, এবং আপনি ওদের চেয়েও একটু ভালো মানের কনটেন্ট কোয়ালিটি কিভাবে দিতে পারেন সে বিষয়গুলো আপনাকে মাথায় রাখতে হবে।

কিন্তু এ ধরনের চিন্তাভাবনা করবেন না যে অন্যের আর্টিকেল থেকে কপি করে নিয়ে আসবেন আপনার ওয়েব সাইটে পেস্ট করে অনেকগুলো আর্টিকেল লিখে অনেক টাকা ইনকাম করবেন যদি এরকম করার চেষ্টা করেন তাহলে আপনার সাইট কখনোই গুগলে রেঙ্ক করবেনা আর আপনি ইনকাম ও করতে পারবেন না গুগোল কখনোই কপিরাইট আর্টিকেল কে ব্যাংক করায়না এবং এডসেন্সের অনুমোদন দেয় না।

সুতরাং আপনাকে নিজের ট্যালেন্ট খাটিয়ে আর্টিকেল লিখতে হবে অথবা আর্টিকেল রাইটার হায়ার করতে হবে তবে আমি বলব আপনার সে বিষয়ে ব্লগিং করা উচিত যে বিষয়ে আপনার পরিপূর্ণ জ্ঞান ধারণা আছে তাহলে আপনার জন্য আর্টিকেল লেখাটা সহজ হয়ে যাবে।

এবং অবশ্যই আপনি যে কোন একটা বিষয় নিয়ে ব্লগিং করার চেষ্টা করবেন কারণ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে একই ব্লগে লেখালেখি করলে রেঙ্ক হতে অনেক সময় লাগে যদি যে কোন একটা বিষয় নিয়ে লেখালেখি করেন তাহলে দ্রুত গুগলের প্রথম পেজে রেঙ্ক হবে।

আপনার আর্টিকেল রেঙ্ক হলে আপনার সাইটে ভিউস আসবে এবং ভিউজ আসলে আপনি এডসেন্সের অনুমোদন পাবেন অনুমোদন পেলে ইনকাম ও করতে পারবেন।

শুধুমাত্র এডসেন্স থেকে ইনকাম করতে পারবেন তাই না আপনি যদি ভালো পরিমাণের ভিউজ নিয়ে আসতে পারেন তাহলে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করেও ইনকাম করতে পারবেন

আপনি অ্যাডসেন্সে অ্যাপ্রভাল ছাড়াও আরো অনেক অ্যাডসেন্সের অল্টারনেটিভ আছে যেখান থেকে আপনার সাইটে এড লাগাতে পারবেন এবং অ্যাপ্রভাল সহজে পেয়ে যাবেন তবে গুগলের মত এবং ফেসবুকের মত এত টাকা ইনকাম অন্যান্য এডসেন্স অল্টারনেটিভ কোম্পানিগুলো দিতে পারবে না।

গুগলের এডসেন্স এবং ফেসবুকের ফেসবুক অডিয়েন্স নেটওয়ার্ক এ দুটোই হচ্ছে সবচেয়ে বেস্ট অনলাইন এড নেটওয়ার্ক।

এবং আপনাকে এডসেন্স এর প্রোগ্রাম পলিসি (AdSense Program policies) ভালো করে পড়ে নিতে হবে এবং ভালো করে বুঝে নিতে হবে তাছাড়া আপনি প্রবলেমে পরতে পারেন।

ব্লগিং করে কিভাবে টাকা ইনকাম অথবা আয় করা যায় সে বিষয়ে যদি আরও বিস্তারিত ভাবে জানতে চান তাহলে আপনি এখানে যেতে পারেন এখানে যান


ইউটিউব থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করব অথবা করা যায়

বর্তমান সময়ে ইউটিউব খুব জনপ্রিয়তা এবং ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম করাটা অনেক সহজ কিন্তু কিছু বিষয় আপনাকে জানতে হবে এবং কিছু বিষয় আপনাকে মেনে চলতে হবে।

প্রথম যে বিষয়গুলো আপনাকে জানতে হবে সেগুলো হলো কিভাবে ভিডিও রেকর্ডিং করতে হয় কিভাবে ভিডিও এডিটিং করতে হয় এবং কিভাবে ভিডিও আপলোড করতে হয় এবং কিভাবে ভিডিওর এসইও (SEO) করতে হয় সঠিকভাবে।

এবং আপনি যদি নিজে ভিডিও রেকর্ডিং করতে না চান তাহলে ও ইনকাম করতে পারবেন এমন কিছু সাইট আছে যে সাইটগুলো আপনাকে কপিরাইট ফ্রি ভিডিও  এবং ইমেজ দিবে আপনি সেগুলো কে ডাউনলোড করে এডিটিং করে  ইউটিউবে আপলোড করতে পারবেন ভালো পরিমাণের টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

এছাড়াও আপনি ইউটিউব এর (Creative Commons)  ক্রিটিভ কম্মন্স এর আন্ডারে যে ভিডিও গুলো আছে সেগুলো কে এডিট করে re-upload করতে পারেন সে ক্ষেত্রে কোন প্রবলেম হয়।

আমি কিছু ওয়েবসাইটের নাম উল্লেখ করে দিচ্ছি যেখান থেকে আপনারা কপিরাইট ফ্রি ভিডিও ফুটেজ ও অডিও এবং ইমেজ পাবেন এ ধরনের কিছু সাইটের নাম বলছি।

Pixabay Pexels Unsplash

আমিতো শুধু এখানে কিছু এক্সাম্পল দিলাম এরকম আরো অনেক সাইট আছে যেগুলো থেকে আপনি কপিরাইট ফ্রি ভিডিও ফুটেজ অডিও এবং ইমেজ এগুলো ডাউনলোড করতে পারবেন আপনার যদি এ বিষয়ে আরো কিছু জানার থাকে কমেন্ট করে জানাতে পারেন আমি রিপ্লাই দিব। ইনশাআল্লাহ

এবং আরেকটা বিষয় মনে রাখবেন ইউটিউবে অনলি এডসেন্স থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন এবং এফিলিয়েট মার্কেটিং থেকেও ইনকাম করতে পারবেন কিন্তু এডসেন্সের কোন অল্টারনেটিভ এড নেটওয়ার্ক থেকে ইনকাম করতে পারবেন না কারণ ইউটিউব অন্য কোন এড নেটওয়ার্ক কে এলাও করে না।

এবং যে বিষয়গুলো আপনাকে মেনে চলতে হবে হবে সে বিষয়গুলো হলো আপনি অন্য কারো ভিডিও ডাউনলোড করে ইউটিউবে আপলোড করতে পারবেন না অথবা অন্য কারো বিষয়ে কোনো কিছু বলতে গেলে তার অনুমতি ছাড়া বলতে পারবেন না।

কারণ সে ক্ষেত্রে কপিরাইট স্ট্রাইক বা কপিরাইট ক্লেইম আসতে পারে যদি এক মাসে তিনবার কপিরাইট স্ট্রাইক বা কপিরাইট ক্লেইম  আসে তাহলে আপনার চ্যানেল সাসপেন্ড করে দেওয়া হবে সে চেনাল আর ফিরে পাবেন না।

এবং এ বিষয়ে আপনাকে সতর্ক থাকতে হবে এবং আপনাকে অবশ্যই ইউটিউব পার্টনার প্রোগ্রাম পলিসি (YouTube Partner Program) ভালো করে পড়ে এবং বুঝে নিতে হবে তা না হলে প্রবলেম হতে পারে।

ইউটিউব থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায় সে বিষয়ে যদি আপনি সম্পূর্ণ বিস্তারিতভাবে জানতে চান তাহলে আপনি এখানে যান


ফ্রিল্যান্সিং করে কিভাবে টাকা ইনকাম করব অথবা করা যায়

ফ্রিল্যান্সিং করেও আপনি খুব সহজে টাকা ইনকাম করতে পারেন কারণ ফ্রিল্যান্সিং করে অনেকে অনেক টাকা ইনকাম করছে ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা ইনকাম করতে হলে যে কাজগুলো আপনার জানা থাকতে হবে তার মধ্যে কিছু কাজের সম্বন্ধে আমি বলছি।

ডেটা এন্ট্রি, কনটেন্ট রাইটিং, ফটো এডিটিং, ভিডিও এডিটিং, লোগো ডিজাইন, টি-শার্ট ডিজাইন, ইউটিউব মার্কেটিং, ফেসবুক মার্কেটিং, ওয়েব বিকাশ, অ্যাপ্লিকেশন বিকাশ,

এখানে তো আমি শুধু কয়েকটা এক্সাম্পল দিলাম এ ধরনের আরো হাজারো কাজ আছে যেগুলো করে আপনি ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন এবং ফ্রিল্যান্সিং করে ভালো পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

এবং আপনার মনে হয়তো প্রশ্ন আসতে পারে যে কাজ জানা থাকলে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে  করব অথবা কাজ কোথায় পাবো এর জন্য অনেকগুলো ফ্রিল্যান্সিং সাইট রয়েছে তার মধ্যে আমি কয়েকটা সাইটের নাম বলছি। যেমন

fiverr, com  upwork, com  freelancer, com   peopleperhour, com   guru, com

আমি শুধুমাত্র ফেমাস পাঁচটা সাইটের কথা বললাম এরকম আরও অনেক সাইট রয়েছে যেগুলো থেকে ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা ইনকাম করা যায় এই সাইটগুলোতে আপনি ভিজিট করে দেখবেন হাজারো কাজের মধ্যে হয়তো কোন না কোন একটা কাজ আছে যেটা আপনি ভালো পারেন।

অথবা হয়তো ওখান থেকে আপনি আপনার গন্তব্য পেয়ে যেতে পারেন যেমন আপনি কোন কাজটা শিখবেন অথবা কোন কাজটা করতে চান অথবা কোন কাজের প্রতি আপনার আগ্রহ বেশি সেটা হয়তো ওখান থেকে হয়তোবা পেয়ে যেতে পারেন।

ফ্রিল্যান্সিং কি এবং ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে করে এবং ফ্রিল্যান্সিং করে কোন কোন পদ্ধতিতে টাকা ইনকাম করা যায় সবকিছু পুরো বিস্তারিত ভাবে জানতে চাইলে এখানে যেতে পারেন।


অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে কিভাবে টাকা ইনকাম করব অথবা করা যায়

এফিলিয়েট মার্কেটিং করেও অনেক টাকা ইনকাম করা যায় তবে অনেক পরিশ্রম করতে হয় কারণ এফিলিয়েট মার্কেটিং টা একটু অন্যরকম ব্লগিং ইউটিউবিং ও ফ্রিল্যান্সিং থেকে কিছুটা ভিন্ন।

এফিলিয়েট মার্কেটিং করে কিভাবে টাকা ইনকাম করে বা কিভাবে এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে হয়  অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করলে কিভাবে টাকা দেওয়া হয়।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের কাজ হল ধরে নেন একটা দোকানে অনেক মাল আছে আপনি ওই দোকানের মালিকের কাছ থেকে মাল নিয়ে বিক্রি করলেন এবং ওই দোকানের মালিক আপনাকে কিছু কমিশন দিল এফিলিয়েট মার্কেটিং টা হলো এরকম।

আপনি কিভাবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন মনে করেন আপনার একটা ফেসবুক পেজ আছে যেখানে অনেক ফলোয়ার আছে অথবা আপনার ইনস্টাগ্রামে চ্যানেল আছে যেখানে অনেক ফলোয়ার আছে অথবা আপনার ইউটিউব চ্যানেল আছে যেখানে অনেক সাবস্ক্রাইবার আছে 

অথবা আপনার ওয়েব সাইট আছে যেখানে অনেক  ভিউজ আসে এ ধরনের কোন কিছু যদি আপনার থেকে থাকে তাহলে খুব সহজেই এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন  যদি এ ধরনের কোনো কিছু আপনার না থাকে তাহলে কি করবেন।

তাহলে  ইমেইল করে ফেসবুকে শেয়ার করে ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করে বিভিন্ন জায়গায় এফিলিয়েট লিংক শেয়ার করে ইনকাম করা যায় এবং এ ধরনের ছোটখাট আরো অনেক উপায় আছে যেটা দিয়ে আপনি এফিলিয়েট মার্কেটিং  করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। 

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি এবং অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে করে এবং কোন কোন পদ্ধতিতে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে ইনকাম করা যায় সবকিছু যদি আরও বিস্তারিত ভাবে জানতে চান তাহলে এখানে যেতে পারেন


মোবাইলের অ্যাপ বানিয়ে কিভাবে টাকা ইনকাম করব অথবা করা যায়

মোবাইলের অ্যাপ বানিয়ে টাকা ইনকাম করাটা এটা অনেক সহজ তবে এই ক্ষেত্রে আপনাকে নিজে অ্যাপ বানাতে হবে অথবা ডেভলপারকে হায়ার করে অ্যাপ বানিয়ে নিতে হবে। 

যদি আপনি নিজে বানাতে পারেন তাহলে টাকা খরচা হবে না আর যদি ডেভলপারকে দিয়ে বানাতে হয় তাহলে আপনাকে কিছু টাকা খরচা করতে হবে।

যদি আপনি ডেভলপার না হন অথবা অ্যাপ বানাতে না জানেন তাহলে শিখে নিতে পারেন অথবা কিছু এরকম সাইট আছে যে সাইটগুলো ফ্রিতে আপনাকে অ্যাপ বানাতে দেবে শুধু ক্লিক করবেন অপশন গুলো পূরণ করবেন রেডি হয়ে যাবে।

তবে সে ক্ষেত্রে আপনার ইনকামের কিছুটা অংশ ওদেরকে দিতে হবে 20% অথবা 25%  কোম্পানিগুলো আপনার কাছ থেকে নিয়েযাবে যেসব সাইট থেকে সহজে অ্যাপ বানাতে পারবেন ঐরকম কিছু সাইটের নাম আপনাদেরকে শেয়ার করছি

appsgeyser,  kodular,  appybuilder,  block2code,  thunkable,  appypie,  andromo

এই ধরনের আরো অনেক সাইট রয়েছে যেগুলো থেকে আপনি কোডিং নলেজ ছাড়াই অ্যাপ্লিকেশন বানাতে পারবেন এবং অল্প সময়ের মধ্যেই অ্যাপ বানাতে পারবেন খুব সহজে।

তো আপনি যেভাবে অ্যাপ বানান না কেন আপনি অ্যাপ বানিয়ে AdMob আর এড লাগিয়ে অথবা ফেসবুক অডিয়েন্স নেটওয়ার্ক এর এড লাগিয়ে টাকা ইনকাম করতে পারবেন প্লে স্টোরে অ্যাপ পাবলিশ করে অথবা আরও  অন্যান্য যে অ্যাপ স্টোর গুলো আছে সেইগুলোতে পাবলিশ করে।

তবে গুগল প্লে স্টোরে অ্যাপ পাবলিশ করতে হলে প্রথম অবস্থায় আপনাকে 25 ডলার দিয়ে ডেভলপার অ্যাকাউন্ট কিনতে হবে এবং তার পরে আপনাকে অ্যাপ পাবলিস্ট করতে হবে আপনি যত খুশি তত অ্যাপ পাবলিশ করতে পারবেন ওটার কোন লিমিট নেই।

এবং অন্যান্য যে অ্যাপ স্টোর গুলো আছে সেগুলোতে ফ্রি টাকা লাগে না যেমন আমাজন অ্যাপ স্টোর স্যামসাং গ্যালাক্সি অ্যাপ স্টোর এরকম আরো অনেক স্টোরে আছে যেগুলোতে টাকা লাগে না ফ্রিতে অ্যাপ পাবলিশ করা যায়। 

তবে গুগল প্লে-স্টোর হলো পৃথিবীর সবচেয়ে বড় অ্যাপ ডাউনলোডিং স্টোর এখানে সবচেয়ে বেশি অ্যাপ ডাউনলোড করা হয় আরো অন্যান্য স্টোর  গুলোতে খুবই কম তো সে বিষয়টা আমি আপনার ওপরে ছেড়ে দিলাম যদি আপনি অ্যাপ্লিকেশন বানিয়ে টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে আপনার যেটা ভালো মনে হয় সেটাই করবেন।

অ্যাপ থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায় মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন বানিয়ে টাকা ইনকাম করার সম্বন্ধে যদি আরো বিস্তারিত ভাবে জানতে চান তাহলে এখানে যেতে পারেন


ফেসবুক থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করব অথবা করা যায়

বর্তমান সময়ে ফেসবুক ইউজ করে না এরকম মানুষের সংখ্যা খুবই কম কারণ বর্তমান সময়ে ফেসবুক অনেক জনপ্রিয়তা একটি সাইট অথবা বলতে পারেন যোগাযোগের মাধ্যম আর সে কারণেই ফেসবুক থেকে টাকা ইনকাম করাটা মোটামুটি সহজ বলা যায় তবে কিছুটা পরিশ্রম আপনাকে অবশ্যই করতে হবে তাছাড়া আপনি ফেসবুক থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

ফেসবুক থেকে টাকা ইনকাম করতে হলে আপনার একটা ফেসবুকের পেজ থাকতে হবে এবং সেই পেজে ফলোয়ার থাকতে হবে এবং ভিউজ ও থাকতে হবে এবং সেই পেজে কপিরাইট ফ্রি ভিডিও আপলোড করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন ভিডিও হয়তো আপনাকে বানাতে হবে অথবা নেট থেকে কপিরাইট ফ্রি ভিডিও ডাউনলোড করে এডিটিং করে আপলোড করতে হবে।

অথবা আপনার যদি ওয়েবসাইট থাকে সে ওয়েবসাইটের আর্টিকেল ফেসবুকে পাবলিশ করে ইনস্ট্যান্ট আর্টিকেল অন করে ফেসবুক থেকে টাকা ইনকাম করা যায়  অথবা ফেসবুক অডিয়েন্স নেটওয়ার্ক থেকে অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে ফেসবুকের এড লাগিয়ে টাকা ইনকাম করা যায়।

তবে ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম করাটা ইউটিউব এর তুলনায় একটু সহজ ইউটিউব থেকে অল্প সময়ে ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম করা যায় এবং ইউটিউবের ভিডিও ফেসবুকে ভিডিওতে ইনকাম একটু বেশি হয়।

ফেসবুক থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায় এবং ফেসবুক থেকে কোন কোন পদ্ধতিতে টাকা ইনকাম করা যায় সে বিষয়ে আরো বিস্তারিত ভাবে জানতে চাইলে এখানে যেতে পারেন


অনলাইন থেকে মাসে কত টাকা আয় করা যায়

আসলে যখনই আমাদের কাজের কথাটা আসে তখন তার সাথে ইনকাম কিরকম হবে সে কথাটা বলতে হয় কারণ যারা নতুন অনলাইনে কাজ করতে চায় তাদের মনে এ প্রশ্নটা বারবার আসে যে কাজ করলে কিরকম টাকা মাসে এবং এরকম প্রশ্ন সবার মনে আসাটা স্বাভাবিক।

এখানে একটা বিষয় হল যেমন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এটা আপনি যাই করেন না কেন ইউটিউব চ্যানেল ওপেন করেন অথবা ব্লগিং করেন অথবা ফেসবুকে কাজ করেন যেভাবে করেন এফিলিয়েট মার্কেটিং সব জায়গায় করা যায় এবং সেক্ষেত্রে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর ইনকাম বেশি।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর কথাটা এজন্য বললাম কারন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং টা সব জায়গায় সব কাজের সাথে চালানো যায় সে ক্ষেত্রে এখন যে বিষয়গুলো আপনাকে বুঝতে হবে সেটা হল আপনি আসলে কি করতে চাচ্ছেন ফ্রিল্যান্সিং যদি করেন এর মধ্যে অবশ্য অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং চলে না।

প্রথম আমরা ব্লগের কথায় আসি যদি আপনি ব্লগিং করেন তাহলে সর্বপ্রথম আপনাকে যেটা করতে হবে ভালো পরিমাণের ট্রাফিক আপনার সাইটে নিয়ে আসতে হবে ট্রাফিক যত বেশি হবে আপনার ইনকাম তত বেশি।

যারা ব্লগিং করে তারা মোটামুটি মাসে 200$ ডলার থেকে 300$ ডলার পর্যন্ত নর্মাল ব্লগার যারা তারা ইনকাম করে এবং হাই লেভেলের ইনকাম যদি দেখেন তাহলে সেক্ষেত্রে যারা এডসেন্স এবং অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং 

তারপর স্পনসর্শিপ এগুলো যারা করে মানে একটু হাই লেভেলের ব্লগার তারা মাসে নরমালে 1000 ডলার থেকে শুরু করে লক্ষ ডলারের উপরে ইনকাম করে আশা করি বুঝতে পেরেছেন ইনকাম টা কেমন হতে পারে।

বিশেষ করে অনলাইন থেকে ইনকাম কেমন হয় সেটা সঠিকভাবে তো কেউ বলতে পারবেনা তবে মোটামুটি একটা ধারণা যদি নিতে হয় তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনি বুঝে নিতে পারেন যে অনলাইন থেকে যদি আপনি ঠিক ভাবে পরিশ্রম করেন তাহলে মাসে ইনকাম টা আপনার নরমালি $200 ডলার থেকে $300 ডলার এ রকমের শুরু হবে কিন্তু শেষ না।

সেটার কারণ হলো অনলাইনে ইনকাম শুরু আছে কিন্তু এর কোনো শেষ নেই সে ক্ষেত্রে আপনি নিজেই বুঝতে পারেন যদি সঠিকভাবে আপনি কাজ করতে পারেন তাহলে আপনার ইনকাম কোন পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে।

আমি বলবো যদি আপনি সত্যি অনলাইন থেকে ইনকাম করতে চান তাহলে যেকোনো একটা পেশা বেছে নেন এবং সেটার মধ্যে মন দিয়ে কাজ করেন এবং যদি আপনি মনোযোগ দিয়ে যেকোনো একটা কাজে লেগে থাকেন তাহলে সাকসেস আসতে বেশি দিন লাগবে না আপনি খুব অল্প সময়ের মধ্যে ভালো পরিমাণের টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

তো আমি আশা করব আপনারা টাকা ইনকামের এর বিষয়টা প্রথম চিন্তা না করে কাজের চিন্তা করেন কোন কাজটা আপনি করবেন এবং সে কাজটাই আপনি করবেন যেটা আপনার করতে ভালো লাগে তাহলে দেখবেন কাজ আপনার কাছে কাজ মনে হবেনা মনে হবে আপনি খেলাধুলা করছেন এরকম।

তবে এখানে একটা কথা বলবো যদি অনলাইন থেকে ইনকাম করতে চান সেক্ষেত্রে আপনার ধৈর্য ধারণ করতে হবে রাতারাতি কোন কিছুই হবে না এবং এই ধরনের চিন্তাভাবনা করবেন না।

আমরা এখানে যে ছয়টা টপিকস নিয়ে কথা বললাম কিভাবে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করা যায় এখানে আমি মোটামুটি একটা ধারণা আপনাদেরকে দিলাম এবং এ ছয়টা টপিকস নিয়ে আলাদা আলাদাভাবে সম্পূর্ণ বিস্তারিত ভাবে আলাপ করার চেষ্টা করব এবং সেই ছয়টা টপিকসের আলাদা আলাদা পোস্ট এর লিংক এখানে দেওয়া থাকবে।

এবং যদি আপনার মনে হয় এখান থেকে কিছুটা জানতে পেরেছেন বা বুঝতে পেরেছেন তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করবেন এবং জানাবেন যে আপনারা ছয়টা টপিকসের কোন টপিক নিয়ে কাজ করতে চান অবশ্যই কমেন্টে জানাবেন এবং অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাদের কে যারা এ পর্যন্ত পড়েছেন।

এবং আরো কিছু বিষয় সম্পর্কে আপনাদেরকে সতর্ক করতে চাই যেমন বিভিন্ন জায়গায় আর্টিকেলে অথবা ভিডিওতে দেখে থাকবেন।

প্রতিদিন 1000 ডলার ইনকাম করুন প্রতিদিন 500 ডলার ইনকাম করুন এক ঘন্টায় 100 ডলার ইনকাম করুন এই ধরনের ভিডিও বা আর্টিকেল আপনাদের সামনে হয়তো আসবে দয়া করে কেউ এই ফাঁদে পা দেবেন না যদি লোভে লোভে এরকম কিছু করতে চান তাহলে শুধু সময় নষ্ট হবে আর কিছুই হবে না।

যদি সত্যিই এরকম হতো এত টাকা ইনকাম করা যেত তাহলে যারা আর্টিকেল দেয় অথবা ভিডিও দেয় তারা এগুলো দিত না সময় নষ্ট করে তারা শুধু টাকা ইনকাম করব এই জিনিসটা একটু বোঝার চেষ্টা করবেন আপনাকে আবারও অসংখ্য ধন্যবাদ ভালো থাকবেন।


কিছু প্রশ্ন এবং তার উত্তর 

ব্লগিং শুরু করব নাকি ইউটিউব চ্যানেল শুরু করব?

ইউটিউব এবং ব্লগিং দুইটা প্লাটফর্মে ভালো তবে আপনার জন্য সুবিধা হলো আপনি ইচ্ছে করলে দুইটা একসাথে করতে পারেন যদি ইউটিউব চ্যানেল শুরু করেন এবং ইউটিউব চ্যানেলের ভিডিও গুলো আপনি বানাবেন এবং সেই ভিডিওর মধ্যে আপনি যে কথাগুলো বলবেন সে গুলোকে ট্যাক্সে কনভার্ট করে ব্লগে পোস্ট করতে পারবেন এবং  ইউটিউব চ্যানেলের ভিডিও লিংক আপনার ব্লগে শেয়ার করতে পারবেন।

তাছাড়া আপনি যদি শুধু যে কোন একটা করতে চান সে ক্ষেত্রে বলবো আপনার যদি শুধু লেখালেখি করতে বেশি ভালো লাগে তাহলে ব্লগিং শুরু করে দেন অথবা যদি আপনার ভিডিও এডিটিং করতে তারপর ভিডিও রেকর্ডিং করতে ভালো লাগে তাহলে ইউটিউব চ্যানেল শুরু করে দেন যেটা আপনার জন্য ভালো হয়।


অনলাইনে কি করলে সহজে সাকসেস হওয়া যায় ?

সহজে সাকসেস বলতে কোনোটাতেই সহজ না সবগুলোতেই আপনাকে পরিশ্রম করতে হবে সময় দিতে হবে এবং ধৈর্য ধারণ করতে হবে যদি এ তিনটা কন্ডিশন মানে কাজ করতে পারেন তাহলে সাকসেস হতে পারবেন সেটা নিশ্চিত।

তবে শর্টকাট সাকসেস হতে পারবেন যেই কাজটা আপনি মন থেকে করতে চান যদি সে কাজটা করতে পারেন যেই কাজটা করতে আপনার ভালো লাগবে যখন আপনি কাজটা করতে যাবেন আপনার কাছে আনন্দ অনুভব হবে এবং বিরক্ত মনে হবে না।

যদি আপনি এই কাজটা করতে পারেন তাহলে আপনি খুব অল্পসময়ের মধ্যে সাকসেসফুল হতে পারবেন এর মধ্যে কোন রকম সন্দেহ নেই এবং অবশ্যই আপনি ঐ কাজটা করার চেষ্টা করবেন এটা আমার তরফ থেকে অনুরোধ রইল।


অনলাইনে কিছু করতে হলে সর্বপ্রথম কোন বিষয়গুলো সম্বন্ধে জানা প্রয়োজন?

অনলাইনে কিছু করে সাকসেস হতে হলে সর্বপ্রথম যে বিষয়টা সম্বন্ধে মোটামুটি ধারণা থাকতে হবে সেটা হলো এসইও (SEO) এবং অনলাইনে যাই করেন এসইওর (SEO) সম্মন্দে বেসিক ধারণা ছাড়া আপনি কিছুই করতে পারবেননা  সেজন্য কমবেশি এসইও  সম্বন্ধে ধারণা থাকতে হবে।

এবং আপনি যে কাজটা করতে যাচ্ছেন সেই কাজের সম্বন্ধে বেসিক ধারণা থাকতে হবে এবং অনলাইনে যে কোন কাজ শুরু করতে হলে এ দুইটা বিষয় মাথায় রাখতে হবে এসইও সম্বন্ধে বেসিক ধারণা এবং আপনি যে কাজটা করতে যাচ্ছেন সে বিষয়ে বেসিক ধারণা থাকতে হবে। এবং বেসিক ধারণা দিয়ে যদি শুরু করেন তাহলে আস্তে আস্তে কাজ করতে করতে আপনি এক্সপার্ট হয়ে যাবেন।


যেকোনো কাজের বিষয়ে বেসিক ধারণা বলতে কী বোঝায়?

বেসিক ধারণা বলতে যেহেতু এটা একটা ব্লগ তাহলে ব্লগ দিয়ে একটা আইডিয়া দেই যেমন ব্লগিং কি এবং ব্লগিং কেন করে এবং ব্লগিং কিভাবে করে এবং ব্লগিং করলে কি লাভ এবং ব্লগিং করতে হলে কি প্রয়োজন।

যেকোনো কাজ সম্বন্ধে এ বিষয়গুলো জানা থাকা কে বেসিক ধারণা বলে এবং যেকোনো কিছু শুরু করতে হলে এ ধারণাগুলো এই যথেষ্ট কারণ কোন কিছু এক্সপার্ট হয়ে শুরু করা যায়না শুরু করলে তারপর এক্সপার্ট হওয়া যায়।


যারা এ পর্যন্ত আর্টিকেলটা পড়েছেন তাদেরকে অসংখ্য ধন্যবাদ এবং আপনার মূল্যবান কমেন্ট করতে ভুলবেন না এবং যদি আপনাদের কোন বিশেষ সম্বন্ধে জানার থাকে অথবা কিছু বলার থাকে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাতে পারেন সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ।


Web Stories Kivabe Taka Income Korbo Top 6 Way Online Theke Taka Income Korar

Comments

  1. ভালো লাগলো, এবং লিংকটি সেভ করে নিলাম। পরবর্তীতে আবার পড়বো।

    ReplyDelete
    Replies
    1. কমেন্ট করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ

      Delete
  2. খুবই ভালো লাগলো। অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর করে বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য।

    ReplyDelete
  3. আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ কমেন্ট করার জন্য

    ReplyDelete
  4. ভাই আমিও একজন ব্লগার কিন্তু আপনার এত সুন্দর একটা আর্টিকেল প্রশংসার যোগ্যতা রাখে আমি কুড়া থেকে আপনাকে পেয়েছি। 💙💙💙

    ReplyDelete
  5. আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটা কমেন্ট করার জন্য

    ReplyDelete
  6. This comment has been removed by the author.

    ReplyDelete
  7. আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর করে বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য।

    ReplyDelete
  8. Thanks Brother keep Growing&nbspLove From https://www.atoztools.net

    ReplyDelete

Post a Comment

Please do not enter any spam link in the comment box. Thanks

Popular posts from this blog

6 Kalima in Bangla ortho o Uccharan Shoho | ৬ কালেমা বাংলা উচ্চারণ ও বাংলা অর্থ সহ

৬ কালেমা বাংলা উচ্চারণ  6 Kalima কালিমা সমূহ  ৬ কলিমা আরবী ও বাংলা উচ্চারণ ও অর্থ সহ এবং ঈমান-ই মুজমাল  ঈমান-ই মুজমাল সহ চলুন জেনে নেই 6 Kalima in Bangla(Bengali) ortho o Uccharan Shoho ৬ কালেমা বাংলা উচ্চারণ  সহ ইসলামিক সব গরুত্ব পর্ণ দুআ ও আমল সমূহ, এবং নবীদের জীবনী, ইসলামিক যুদ্ধের কাহিনী, জানতে আমাদের আপ্প  ডাউনলোড করুন Download App Now কালেমা কয়টি ও কি কি  কালিমা ৬ টি   (1) কালেমা-ই তাইয়্যেবা   (2). কালেমা-ই শাহাদৎ  (3)  কালেমা-ই তাওহীদ  (4.) কালেমা-ই রদ্দেকুফর  (5). কালিমা-ই তামজীদ  (6.) কালিমা আস্তাগফার ৬ কালেমা বাংলা উচ্চারণ 6 kalima in bangla 1. কালেমা-ই তাইয়্যেবা   بِسْمِ ٱللَّهِ ٱلرَّحْمَٰنِ ٱلرَّحِيمِ  لَا اِلَهَ اِلاَّ اللهُ مُحَمَّدُ رَّسُوْ لُ الله  বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।  কালিমা তায়্যিবা বাংলা উচ্চারণ  Kalima Tayyiba Bangla লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ । কালিমা তায়্যিবা অর্থ  আল্লাহ ব্যাতিত/ ছাড়া কোন মাবুদ (এলাহ) নেই। হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) আল্লাহর প্রেরিত রাসূল।  2. কালেমা-ই শাহাদৎ কালেমা শাহাদাত আরবি  بِسْمِ ٱللَّهِ ٱلرَّحْمَٰنِ ٱلرَّحِيمِ   اَشْ

আল্লাহর ৯৯ নাম বাংলা অর্থ সহ ফজিলত | Allah 99 Name Bangla With Meaning And benefits in Bangla

  আল্লাহর ৯৯ নাম বাংলা অর্থ সহ ফজিলত, আল্লাহর নামসমূহ এর ফজিলত ও গুণাবলী আলোচনা করাহলো বিস্তারিত ভাবে আল্লাহর ৯৯ টি নামের সটিক হাদিস এর আলোকে আল্লাহর ৯৯ নাম বাংলা  আল্লাহর ৯৯ টি নামের আমল ও ফজিলত আল্লাহর ৯৯ টি নামের আমল ও ফজিলত সহ ইসলামিক সব গরুত্ব পর্ণ দুআ ও আমল সমূহ, এবং নবীদের জীবনী, ইসলামিক যুদ্ধের কাহিনী, জানতে আমাদের আপ্প  ডাউনলোড করুন Download App Now আল্লাহর ৯৯ নাম বাংলা অর্থ সহ ফজিলত  (১). ইয়া আল্লাহ ★★★ ফজিলত ★★★: যে ব্যক্তি রোজ এক হাজার বার ‘ইয়া আল্লাহ! পাঠ করবে, ইনশাআল্লাহ তার মন থেকে যাবতীয় সন্দেহ ও দ্বিধা দূরীভূত হয়ে যাবে এবং সে একীন ও দৃঢ়তা অর্জন করতে পারবে। কোন দূরারোগ্য রোগী যদি অত্যাধিক পরিমাণে ‘ইয়া আল্লাহ’ নিয়মিত পড়তে থাকে এবং পরে আরোগ্যের জন্য দোয়া করে, তা হলে সে আরোগ্য লাভ করবে। (২). আররাহমানু = নামের অর্থ - অসীম দয়ালু ★★★ ফজিলত ★★★:★★★ প্রত্যহ প্রতি নামাযের পরে একশ’বার এই নাম পাঠ করলে মন থেকে যাবতীয় কাঠিন্য ও অলসতা দূর হয়ে যাবে। (৩). আর-রাহীমু = নামের অর্থ - বড় মেহেরবান ★★★ ফজিলত ★★★ কেউ এ নাম প্রত্যহ নামাযান্তে একশ বার পাঠ করলে দুনিয়ার সমস্ত আপদ-বিপদ থেকে নিরাপদে