Skip to main content

অ্যাপ থেকে ইনকাম মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন বানিয়ে | Mobile App Theke Taka Income

মোবাইল অ্যাপ থেকে ইনকাম করার সহজ ও সঠিক গাইডলাইন খুব সহজে মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন বানিয়ে ইনকাম কিভাবে করা যায়

Mobile App Theke Taka Income | অ্যাপ থেকে ইনকাম মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন বানিয়ে


অ্যাপ থেকে ইনকাম মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন দিয়ে মানুষ হাজার হাজার ডলার ইনকাম করছে তো এটা কি সবাই ইনকাম করতে পারবে অথবা সবার পক্ষে কি সম্ভব হবে মোবাইল অ্যাপ থেকে টাকা ইনকাম করা তাছাড়া যদি এত টাকা ইনকাম করা যায় মোবাইল অ্যাপ দিয়ে তবে সেটা কিভাবে করা সম্ভব।

এটা ঠিক যে বর্তমানে মোবাইল অ্যাপ দিয়ে মানুষ ভালো পরিমাণের টাকা অনলাইন থেকে ইনকাম করে এবং মোবাইল অ্যাপ থেকে ইনকাম করাটা অন্যান্য ফিল্ড থেকে অনেক সহজ এবং খুব সহজে এখান থেকে ইনকাম শুরু করা যায়।

আপনি যদি পুরো আর্টিকেলটা পড়েন তাহলে অবশ্যই বুঝে যাবেন যে মোবাইল অ্যাপ থেকে ইনকাম করাটা অত সহজ অন্যান্য ইনকাম সোর্স থেকে এবং যদি আপনার মনে হয় যে আসলেই অন্য ইনকাম সোর্স থেকে মোবাইল অ্যাপ দিয়ে ইনকাম করাটা সহজ তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন।

তাহলে চলুন আমরা বিস্তারিতভাবে জেনে নেই মোবাইল অ্যাপ এর মাধ্যমে টাকা ইনকাম করাটা কেন এত সহজ এবং কিভাবে মোবাইল অ্যাপ এর  মাধ্যমে ইনকাম করা শুরু করা যায় শর্টকাট এ তাহলে চলুন শুরু করা যাক।

শুরু করার আগে আমরা একটু বিস্তারিত এখান থেকে দেখে নিতে পারি যে আমরা এখানে কোন বিষয়গুলো নিয়ে বিস্তারিত ভাবে আলাপ করব এবং এখান থেকে আমরা কী শিখতে যাচ্ছি।


  1. কিভাবে মোবাইল অ্যাপ থেকে টাকা ইনকাম করা যায়
  2. মোবাইল অ্যা থেকে ইনকাম করা এত সহজ কেন
  3. কোন কোন পদ্ধতিতে মোবাইল অ্যাপ থেকে ইনকাম হয়
  4. মোবাইল অ্যাপ বানানোর সহজ পদ্ধতি কোনটা
  5. মোবাইল অ্যাপ কিভাবে এবং কোথায় পাবলিশ করব
  6. কিভাবে মোবাইল অ্যাপ থেকে বেশি টাকা ইনকাম করা যায়
  7. কোন টাইপের মোবাইল অ্যাপ বানালে ভালো হবে


কিভাবে মোবাইল অ্যাপ থেকে টাকা ইনকাম করা যায

মোবাইল অ্যাপ থেকে টাকা ইনকাম এটা অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করার সবচেয়ে সহজ এবং শর্টকাট রাস্তা তাদের জন্য যারা অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করতে চান তবে কেউ এটা ভাববেন না যে মোবাইল এপ্লিকেশন ইন্সটল করে অথবা লাইক শেয়ার করে  অনলাইন থেকে টাকা  ইনকাম আমি এটা বুঝাতে চাচ্ছি না।

আমি আপনাদেরকে যেটা বুঝাতে চাচ্ছি সেটা হলো মোবাইল অ্যাপ বানিয়ে টাকা ইনকাম করা এবং এটা খুব সহজ সবাই করতে পারবে কারণ বর্তমানে মোবাইল অ্যাপ বানাতে হলে কোডিং-এর নলেজ প্রয়োজন হয় না কোডিং ছাড়াই মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন বানানো যায় এবং সেই মোবাইল অ্যাপ দিয়ে ভালো পরিমাণের টাকা ইনকাম করা যায়।

এমন অনেকগুলো সাইট রয়েছে যেগুলো আপনাকে মোবাইল অ্যাপ বানানোর পারমিশন দেয় এবং আপনার কোডিং করার প্রয়োজন হয় না শুধু কয়েকটা অপশন ফিলাপ করবেন আর আপনার মোবাইল অ্যাপ্লিকেশনকে রেডি হয়ে যাবে এবং আপনি ওই মোবাইল অ্যাপ থেকে ইনকাম শুরু করতে পারবেন।

আমি এখানে এমন কিছু সাইট এর নাম দিয়ে দিব যেগুলো থেকে আপনারা কোডিং নলেজ ছাড়া মোবাইল অ্যাপ বানাতে পারবেন যেমন ভিডিও কলিং মোবাইল অ্যাপ অথবা ওয়ালপেপার মোবাইল অ্যাপ অথবা স্টাডি বুক মোবাইল অ্যাপ অথবা স্টরি বুক মোবাইল অ্যাপ আপনি যে ধরনের মোবাইল অ্যাপ বানাতে চান সব ধরনের মোবাইল অ্যাপ আপনি ফ্রিতে এবং কোডিং নলেজ ছাড়া বানাতে পারবেন।

AppsgeyserKodularAppybuilderblock2codeThunkableAppypie,  Andromo

আমি এখানে এক্সাম্পল সৌরভ যে সাইটগুলো আপনাদেরকে দিয়েছি এরকম আরো অনেকগুলো সাইট রয়েছে যেখান থেকে আপনি মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন বানাতে পারবেন চাইলে আপনারা ওইগুলো ট্রাই করতে পারেন আমি এখানে কিছু ভালো এবং ফেমাস সাইটের নাম আপনাদেরকে দিয়েছি যেখান থেকে খুব সহজে আপনি মোবাইল অ্যাপ বানিয়ে ইনকাম করতে পারবেন।

এখানে কিছু সাইট রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে শুধু আপনাকে অ্যাপ নাম দিতে হবে এবং কি অ্যাপ বানাতে চান সেটা সিলেক্ট করতে হবে এবং আপনার অ্যাপ্লিকেশন রেডি হয়ে যাবে এবং অ্যাপ বানানোর সময় আপনি অবশ্যই অ্যাপ্লিকেশনের মধ্যে অ্যাড আইডি দিয়ে দিবেন।

যদি এটা করেন তাহলে আপনি খুব শর্টকাট  ইনকাম করা শুরু করতে পারবেন সেজন্য অবশ্যই অ্যাপ্লিকেশন বানানোর সময় অ্যাড আইডি দিয়ে দিবেন এবং অবশ্যই গুগল এডমোব অথবা ফেসবুক অডিয়েন্স নেটওয়ার্ক  (Google Admob or Facebook Audience Network) এর অ্যাড আইডি  ব্যবহার করবেন।

তার কারণ হলো ফেসবুক এবং গুগোল এ দুইটা কোম্পানি আপনাকে সবচেয়ে বেশি টাকা ইনকাম করার সুযোগ দিবে তাছাড়া আপনি যদি অন্য কোন এড নেটওয়ার্ক ব্যবহার করতে চান সেটাও করতে পারেন সেটা পুরোটাই আপনার ইচ্ছে।

তবে আমি বলবো যদি আপনি বেশি টাকা মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন দিয়ে অনলাইন থেকে ইনকাম করতে চান তাহলে অবশ্যই প্রথম গুগোল এবং তারপরে ফেসবুক কারণ এদের মত ইনকাম করার সুযোগ আপনাকে অন্য কোন এড নেটওয়ার্ক কখনোই দিতে পারবে না।

এবং তার মধ্যে কিছু সাইট এরকম রয়েছে যেগুলোতে আপনাকে অল্প কিছু ধারনা নিতে হবে প্রথমে তারপর অ্যাপ্লিকেশন বানাতে পারবেন কারণ এ সাইট গুলো একটু এডভান্স লেভেলের অ্যাপ্লিকেশন আপনাকে বানাতে দিবে আপনার ইচ্ছে মত সেজন্য ড্রপডাউন সিস্টেম রয়েছে ওই সাইটগুলোতে সে কারণে আপনাকে কিছুটা নলেজ প্রথম নিতে হবে।

যদি আপনি মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন বানিয়ে অনলাইন থেকে ইনকাম করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে আপনার এপলিকেশন টা একটু এডভান্স লেভেলের বানাতে হবে কারণ মোবাইল অ্যাপ্লিকেশনের ফিউচার যত অ্যাডভান্স হবে ইউজার ততই পছন্দ করবে।

তো আশা করি আপনাদের মোটামুটি ধারণা হয়ে গেছে যে মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন বানিয়ে কিভাবে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করা যায় তাহলে চলুন আমরা অন্যান্য আরো যে বিষয়গুলো আছে সেগুলো একটু বিস্তারিতভাবে জেনে নিই।


মোবাইল অ্যাপ থেকে ইনকাম করা এত সহজ কেন

মোবাইল অ্যাপ থেকে টাকা ইনকাম করাটা আসলেই খুব সহজ কিন্তু সমস্যা হলো আমরা খুব বেশি কঠিন বলে মনে করি এবং সেজন্যই আমাদের কাছে মোবাইল অ্যাপদিয়ে টাকা ইনকাম করাটা খুব কঠিন বলে মনে হয় কারণ আমাদের মনে হয় মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন বানানো তো ডেভলপারদের কাজ এবং আমরা কিভাবে করব আমাদের পক্ষে এটা কিভাবে সম্ভব।

কিন্তু আমরা একটা কথা বলে যাই যে যারা অ্যাপ ডেভলপার তারাও আমাদের মতই মানুষ তারা কোন অন্য গ্রহ থেকে আসে নাই তাহলে ওরা যদি মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন বানাতে পারে তাহলে আমরা কেন পারব না অ্যাপ্লিকেশন বানাতে।

মোবাইল অ্যাপ থেকে টাকা ইনকাম করার সহজ কারণ হলো যেদিন আপনি মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন বানাবেন আপনি সেই একই দিন থেকে মোবাইল অ্যাপ থেকে ইনকাম শুরু করতে পারবেন যেমন আমি কিছু উদাহরণ দেই।

প্রথমত আপনি যদি ব্লগিং করেন তাহলে আপনার কিছুদিন ওয়েট করতে হবে অ্যাডসেন্সে অ্যাপ্রভাল এর জন্য এবং তারপর ব্লগ থেকে ইনকাম হবে এবং তাছাড়া আপনি যদি ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম করতে চান সেক্ষেত্রে কিছু কন্ডিশন আছে যেগুলো আপনাকে ফুলফিল করতে হবে।

তাছাড়া আরো অন্যান্য যেই ইনকাম সোর্স গুলো রয়েছে সেগুলোতে আপনাকে কম বেশি ওয়েট করতে হবে ইনকাম শুরু করার জন্য কিন্তু আপনি যদি মোবাইল অ্যাপ থেকে টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে আপনাকে ওয়েট করতে হবে না।

যেমন মনে করেন বর্তমানে সবাই গ্রুপে কথা বলে চ্যাটিং করে মানে সময় কাটায় এই ক্ষেত্রে আপনি যদি একটা ভিডিও কলিং মোবাইল অ্যাপ বানান এবং সেটা বন্ধু-বান্ধবের মাধ্যমে শেয়ার করেন এবং সবাই এখানে গ্রুপ বানিয়ে আপনার অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে চ্যাটিং করেন অথবা কথা বলেন তাহলে আপনার ইনকাম ওই দিন থেকে শুরু।

আমি এখানে একটা এক্সাম্পল দিলাম তবে এরকমটা করতে হলে আপনাকে কিছু নিয়ম আছে যেগুলো আপনাকে মেনে চলতে হবে যেমন নিজে নিজের এডে ক্লিক করতে পারবেন না অথবা বন্ধুবান্ধবকে বলতে পারবেন না এদের মধ্যে ক্লিক করার জন্য তাহলে আপনার একাউন্ট সাসপেন্ড হয়ে যাবে।

তাছাড়া ক্লিক করার তো কোনো প্রয়োজন নেই ইম্প্রেশন এর মাধ্যমে আপনার ইনকাম হবে নিজে নিজের এডে ক্লিক করার তো কোনো প্রয়োজন হয় না তবে যদি অন্য কারো মোবাইলে এরকম কোন এড আসে তার প্রয়োজন হয় তাহলে সে ক্লিক করতে পারে।

তাহলে আমি আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন যে মোবাইল অ্যাপ থেকে টাকা ইনকাম করাটা এত সহজ কেন এবং এ বিষয়ে যদি আপনাদের জানার প্রয়োজন হয় অবশ্যই কমেন্ট এর মাধ্যমে আমাকে জিজ্ঞেস করতে পারেন এবং আমি অবশ্যই রিপ্লে দেওয়ার চেষ্টা করব।


কোন কোন পদ্ধতিতে মোবাইল অ্যাপ থেকে ইনকাম হয়

মোবাইল অ্যাপ থেকে টাকা ইনকাম করার প্রথম হল আপনার মোবাইলে অ্যাপ্লিকেশনে ফেসবুক এড অথবা গুগোল অ্যাড লাগাতে হবে এবং মোবাইল অ্যাপ দিয়ে ইনকামের প্রথম এবং সবচেয়ে বড় রাস্তা।

তারমধ্যে গুগোল হচ্ছে এক নাম্বারে কারন গুগল এডমোব আপনাকে মোবাইল অ্যাপ বানানোর সাথে সাথে অ্যাড দেখানোর পারমিশন দিয়ে দেয় তবে প্রথমত অ্যাড প্লেসমেন্ট করার পর কিছু কিছু সময় 24 ঘণ্টা সময় লেগে যায় অ্যাড অ্যাক্টিভ হওয়ার জন্য।

তবে আপনি চাইলে যেকোন এড নেটওয়ার্ক দিয়ে আপনি আপনার মোবাইল অ্যাপ মনিটাইজেশন করতে পারেন এবং আপনি মোবাইল অ্যাপ মাধ্যমে অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারেন।

তাছাড়া আপনি যদি অন্য কোন পদ্ধতিতে ইনকাম করার বিষয়ে জানতে চান যেমন স্পনসর্শিপ অথবা অন্য যে প্রযুক্তি গুলো আছে সেগুলো করতে হলে অবশ্যই হাই কোয়ালিটির ডেভলপার হতে হবে এবং তাহলে আপনি ওই পদ্ধতি গুলো ইউজ করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

যেমন ধরেন বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং সাইট আছে যেখানে বায়াররা এসে ওয়েব ডেভলপার এবং অ্যাপ ডেভেলপার খুঁজে মোবাইল অ্যাপ বানানোর জন্য আপনার যদি ওইরকম অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে আপনি মোবাইল অ্যাপ বানিয়ে দিলেন ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

আসলে এই বিষয়গুলো নিয়ে আমরা বিস্তারিত আলাপ না করলে মনে হয় ভাল হবে কারন এগুলো হচ্ছে প্রফেশনাল ডেভলপার যারা তাদের কাজ এবং এটা সবার পক্ষে করা সম্ভব হবে না।


মোবাইল অ্যাপ বানানোর সহজ পদ্ধতি কোনটা

মোবাইল অ্যাপ বানানো একেবারে সহজ আপনি যদি নিজে নিজে বানাতে চান সেটাও পারেন অথবা যদি ডেভলপার দিয়ে বানাতে চান সেটাও পারেন অথবা বিভিন্ন কোম্পানির ওয়েবসাইট থেকে বানাতে চান সেটাও করতে পারেন যেভাবে আপনার ইচ্ছে আপনি সে ভাবেই মোবাইল অ্যাপ বানাতে পারেন

মোবাইল অ্যাপ বানানোর সবচেয়ে সহজ উপায়ে যেটা সেটা হল ডেভলপার হায়ার করে তাকে কিছু টাকা দিয়ে তার মাধ্যমে মোবাইল অ্যাপ বানিয়ে নেওয়া এবং এটা হচ্ছে সবচেয়ে সহজ এবং সুবিধাজনক রাস্তা  মোবাইল অ্যাপ বানানোর জন্য এবং তার কারণ হচ্ছে আপনাকে কোন টেনশন করতে হবে না।

তারপর যেটা সুবিধাজনক সেটা হলো যে কোন ওয়েবসাইট থেকে মোবাইল অ্যাপ বানানো এবং আমি উপরে অনেকগুলো ওয়েবসাইটের লিঙ্ক দিয়ে দিয়েছি যেগুলো থেকে আপনি ফ্রিতে মোবাইল অ্যাপ বানাতে পারবেন এবং তার জন্য আপনার কোন কোডিং নলেজ থাকার প্রয়োজন হবে না।

মোবাইল অ্যাপ বানিয়ে ইনকাম করার যে পদ্ধতিতে এখন আমি বলব এবং এটা আমার খুব প্রিয় এবং আমি এটাই করি এবং এর মধ্য আমি মোটামুটি ভালো একটা এমাউন্টের টাকা ইনকাম করি মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন বানিয়ে।

আর সে পদ্ধতিটা হল অ্যান্ড্রয়েড স্টুডিও দিয়ে মোবাইল অ্যাপ বানানো এবং আমার মনে হয় যারা একেবারে নতুন তারা অল্প কিছুদিন যদি ট্রাই করে তাহলে অ্যান্ড্রয়েড স্টুডিও দিয়ে মোবাইল অ্যাপ বানাতে পারবে।

কারণ অ্যান্ড্রয়েড স্টুডিও দিয়ে অ্যাপ বানানো খুবই সহজ মোবাইল অ্যাপ বানাতে যে ডিপেন্ডেন্সি গুলো লাগে সেগুলো খুব সহজে গুগলে সার্চ করলে পাওয়া যায় এবং ইউটিউবে অনেক ভিডিও পাওয়া যায় যে ভিডিওগুলো দেখে মোবাইল অ্যাপ বানানো যায়।

সত্যি কথা বলতে কি আমি নিজে ইউটিউব ভিডিও দেখে এবং গুগলে সার্চ করে অ্যান্ড্রয়েড স্টুডিও দিয়ে মোবাইল অ্যাপ বানানো শিখেছি এখন আমি ছোটখাটো মোবাইল অ্যাপ বানাতে পারি তবে এমন না যে আমি খুব বড় একজন ডেভেলপার হয়ে গেছি।

তার কারণ আপনি যদি খুব বড় অ্যাপ ডেভেলপার হতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই ল্যাঙ্গুয়েজ শিখতে হবে মানে আপনাকে প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ শিখতে হবে যেমন ধরেন জাভা ল্যাঙ্গুয়েজ অথবা পাইথন ইত্যাদি।

আপনি গুগলে সার্চ করে এবং ইউটিউবে ভিডিও দেখে খুব ভালো মানের মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন ডেভলপার হতে পারবেন না তবে আমার মতো ছোটখাটো অ্যাপ ডেভলপার হতে পারবেন তবে একটা কথা যদি কেউ শুরু করেন এরকম তাহলে খুব আনন্দ পাবেন বলে আশা করি।

যদি কেউ এটা শুরু করেন তাহলে অবশ্যই আমাকে কমেন্ট এর মাধ্যমে জানাবেন এবং আমি খুব খুশি হব এবং তাছাড়া যদি আপনাদের ছোটখাটো হেল্পের প্রয়োজন হয় তাহলে অবশ্যই কমেন্টের মাধ্যমে জিজ্ঞাসা করবেন আমি চেষ্টা করব আমার তরফ থেকে যতটুকু পারি আপনাদেরকে হেল্প করার জন্য।


মোবাইল অ্যাপ কিভাবে এবং কোথায় পাবলিশ করব

মোবাইল অ্যাপ পাবলিশ করার অনেকগুলো স্টোর রয়েছে যেমন গুগল প্লে স্টোর অথবা অ্যামাজন অ্যাপ স্টোর তাছাড়া স্যামসাং গ্যালাক্সি স্টোর এরকম অনেকগুলো স্টোর আছে যেখানে আপনি মোবাইল অ্যাপ পাবলিশ করতে পারো এবং আপনি মোবাইল অ্যাপ দিয়ে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

মোবাইল অ্যাপ পাবলিশ করার জন্য অনেকগুলো অ্যাপ স্টোর আছে তার মধ্যে যেই অ্যাপ স্টোর টা আপনার ভাল মনে হয় আপনি সেই অ্যাপ স্টোর এর মাধ্যমে আপনি মোবাইল অ্যাপ পাবলিশ করতে পারেন এবং সেই মোবাইল অ্যাপ দিয়ে ইনকাম শুরু করতে পারেন।

তবে এখানে একটা কথা বলতে হয় আপনি যদি গুগল প্লে স্টোরে মোবাইল অ্যাপ পাবলিশ করতে চান তাহলে প্রথমবার আপনাকে $25 ডলার দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে এবং তারপর আপনি যত খুশি মোবাইল অ্যাপ পাবলিশ করতে পারবেন কোন লিমিট ছাড়া।

এবং অন্যান্য যে অ্যাপস স্টোর গুলো আছে সেগুলোর মাধ্যমে আপনি ফ্রিতে মোবাইল অ্যাপ পাবলিশ করতে পারবেন আপনার কোন রেজিস্ট্রেশন ফি দিতে হবে না আপনি যত খুশি মোবাইল অ্যাপ পাবলিশ করতে পারবেন শুধুমাত্র গুগল প্লে স্টোরে অ্যাপ পাবলিশ করতে হলে প্রথমবার আপনাকে $25 ডলার রেজিস্ট্রেশন ফি দিতে হবে।

গুগল প্লে স্টোর প্রথম ফ্রী ছিল কিন্তু সবাই গুগল প্লে স্টোরে এত মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন পাবলিশ করে দিয়েছে যে কারণে গুগল বাধ্য হয়ে নিয়ম করেছে যাতে করে শুধুমাত্র যারা সিরিয়াস মোবাইল অ্যাপ নিয়ে তারা যেন শুধু অ্যাপ পাবলিশ করে।

আপনি যেখানে খুশি মোবাইল অ্যাপ পাবলিশ করতে পারেন অনেকগুলো ফ্রি অ্যাপ স্টোর আছে তবে আমি বলবো যদি 25 ডলার খরচ করে প্লে স্টোরে অ্যাপ পাবলিশ করেন তাহলে আপনি ভাল পরিমাণের টাকা মোবাইল অ্যাপ দিয়ে ইনকাম করতে পারবেন এবং বাদবাকিটা আপনার উপরে যেটা আপনার জন্য ভালো হয় সেটাই করতে পারেন।


কিভাবে মোবাইল অ্যাপ থেকে বেশি টাকা ইনকাম করা যায়

মোবাইল অ্যাপ দিয়ে বেশি টাকা ইনকাম করতে হলে আপনাকে বেশি পরিমাণে ইউজারের কাছে আপনার মোবাইল অ্যাপ টা পৌঁছাতে হবে যাতে করে বেশি মানুষ আপনার মোবাইলে অ্যাপ তার মোবাইলে ইন্সটল করে।

আর সেজন্য আপনাকে অবশ্যই মোবাইল অ্যাপ পাবলিশ করার সময় যে ডিসক্রিপশন আছে এবং অ্যাপ নেম আছে আপনাকে সেখানে খুব ভালো করে এসইও করতে হবে যদি আপনি মোবাইল অ্যাপ দিয়ে টাকা ইনকাম করতে চান।

আপনার মোবাইল অ্যাপ যত বেশি মানুষ ইউজ করবে আপনার ইনকাম ততই বেশি হবে এবং এ বিষয়টা আপনার অবশ্যই মাথায় রেখে ভালো করে এসইও (SEO) করতে হবে যেমন ধরেন আপনি যে স্টরে আপনার মোবাইল অ্যাপ টা পাবলিশ করেছেন সেখানে ইউজার যখন সার্চ করবে।

তখন যেন আপনার অ্যাপ টা উপরে দেখা যায় এবং যারা সার্চ করবে তারা যেন আপনার অ্যাপ টা সহজে ইন্সটল করে এরকমভাবে আপনাকে এসইও (SEO) টা করতে হবে।

তাছাড়া অনেক মোবাইল অ্যাপ দেখবেন যেগুলো ভালো এসইও করার পরেও আবার পাবলিসিটি করে তার মানে হল আপনি দেখবেন ফেসবুকে অথবা গুগলে এর মাধ্যমে অ্যাড রান করে যেমন আপনি দেখবেন বিভিন্ন অ্যাপ যেমন টিক টক তারপর বিগো এটা শুধু আপনাকে বোঝানোর জন্য একটা এক্সাম্পল দিলাম।

এখানে এক্সাম্পল দেওয়ার কারণ হল আপনার অ্যাপ যতবেশি ইন্সটল করাতে পারবেন আপনার ইনকামের চান্স তত বাড়বে এবং আশা করি আপনি বুঝতে পারছেন আপনাকে আমি কি বলতে চাচ্ছি তাছাড়া বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়াতে রয়েছে যেগুলোতে আপনি আপনার মোবাইল অ্যাপ অ্যাপ্লিকেশন লিংক শেয়ার করতে পারবেন।

তাছাড়া আপনি যদি সোশ্যাল মিডিয়াতে বেশি একটিভ থাকেন তাহলে আপনার বন্ধুবান্ধবের কাছে লিংক শেয়ার করে আপনার মোবাইল অ্যাপ ভালো কিছু ইউজারকে ইনস্টল করাতে পারবেন  এবং সবাই যদি আপনার মোবাইল অ্যাপ্লিকেশনটা ইন্সটল করে এবং ইউজ করে তাহলে মোটামুটি ভালো এমাউন্টের একটা ইনকাম হওয়ার সম্ভাবনা আছে।


কোন টাইপের মোবাইল অ্যাপ বানালে ভালো হবে

আসলে মোবাইল অ্যাপ মানুষের প্রয়োজনীয় যেগুলো তার মধ্যে যেমন ভিডিও এবং অডিও কলিং অ্যাপ অথবা সোশ্যাল মিডিয়াতে কাজে আসে এরকম কোন মোবাইল অ্যাপ অথবা ইংরেজি শেখানো যায় এরকম অ্যাপ ইত্যাদি।

তাছাড়া মানুষ বই পড়তে পছন্দ করে যদি ওরকম অ্যাপ বানাতে পারেন অথবা মানুষ ছোটখাটো গল্প পড়তে ভালোবাসে আপনি চাইলে এরকম কোন অ্যাপ বানাতে পারেন অথবা আপনি চাইলে ওয়ালপেপার মোবাইল অ্যাপ বানাতে পারেন কারণ ওয়ালপেপারের পিকচার পাওয়াটা বর্তমানে খুবই সহজ।

অনেক ফেমাস বই আছে যেগুলো আপনি পিডিএফ (PDF) ফাইল অথবা এইচটিএমএল (HTML) ফাইল এর মাধ্যমে লিখে বই এর অ্যাপ বানাতে পারেন অথবা আপনি চাইলে যেসব সাইট গুলোতে কঁপিরাইট ফ্রী ইমেজ পাওয়া যায় সেখান থেকে ইমেজ নিয়ে ভালো একটা ওয়ালপেপার অ্যাপ তৈরি করতে পারেন।

তাছাড়া আপনি যদি মনে করেন যেমন হোয়াটসঅ্যাপ আছে এবং ইমো আছে তাদের মত করে ভিডিও কলিং মোবাইল অ্যাপ বানাবেন সেটা বানাতে পারেন এবং আপনি চাইলে ফ্রিতে বানাতে পারেন কোন রকম টাকা ইনভেস্ট ছাড়া।

এখানে একটা কথা বলতে হয় আপনি যদি নিজে থেকে মোবাইল অ্যাপ না বানান এবং কোন ওয়েবসাইটের মাধ্যমে মোবাইল অ্যাপ বানান তাহলে সে ওয়েবসাইটগুলো আপনার ইনকামের কিছুটা অংশ নিয়ে যাবে কারণ ওই কোম্পানি এত টাকা খরচা করে আপনাকে অ্যাপ্লিকেশন বানাতে দিবে তার তো কিছুটা লাভ এর প্রয়োজন আছে।

তাছাড়া 60 শতাংশ থেকে 70 শতাংশ মোবাইল অ্যাপ যারা অ্যাপ স্টোরে পাবলিশ করে তারা কোম্পানির ওয়েবসাইট থেকে বানায় এবং তারা মোবাইল অ্যাপ থেকে ভালো পরিমাণে টাকা ইনকাম করে এবং আপনিও যদি চান মোবাইল অ্যাপ থেকে ভালো পরিমাণের টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

তাহলে আমি আশা করি যে আপনারা বুঝতে পেরেছেন আসলে মোবাইল অ্যাপ দিয়ে ইনকাম করাটা কতটা সহজ এবং আপনাদের যদি এই সম্বন্ধে আরো কোন বিষয়ে জানার প্রয়োজন হয় তাহলে কমেন্ট করে জানাবেন আমি অবশ্যই রিপ্লে দেওয়ার চেষ্টা করব এবং যারা এ পর্যন্ত আর্টিকেলটা পড়েছেন তাদেরকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

আপনারা এ সাইটে কিছু ইউজফুল আর্টিকেল পাবেন যেগুলোতে মোটামুটি বিস্তারিতভাবে বলা হয়েছে অনলাইন থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায়  যেমন ব্লগিং করে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায় তাছাড়া ইউটিউব থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায় এবং অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায় তাছাড়া ফ্রিল্যান্সিং করে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায় এ ধরনের ভালো কিছু আর্টিকেল এ সাইটে পেয়ে যাবেন।



Comments

Popular posts from this blog

6 Kalima in Bangla ortho o Uccharan Shoho | ৬ কালেমা বাংলা উচ্চারণ ও বাংলা অর্থ সহ

৬ কালেমা বাংলা উচ্চারণ  6 Kalima কালিমা সমূহ  ৬ কলিমা আরবী ও বাংলা উচ্চারণ ও অর্থ সহ এবং ঈমান-ই মুজমাল  ঈমান-ই মুজমাল সহ চলুন জেনে নেই 6 Kalima in Bangla(Bengali) ortho o Uccharan Shoho ৬ কালেমা বাংলা উচ্চারণ  সহ ইসলামিক সব গরুত্ব পর্ণ দুআ ও আমল সমূহ, এবং নবীদের জীবনী, ইসলামিক যুদ্ধের কাহিনী, জানতে আমাদের আপ্প  ডাউনলোড করুন Download App Now কালেমা কয়টি ও কি কি  কালিমা ৬ টি   (1) কালেমা-ই তাইয়্যেবা   (2). কালেমা-ই শাহাদৎ  (3)  কালেমা-ই তাওহীদ  (4.) কালেমা-ই রদ্দেকুফর  (5). কালিমা-ই তামজীদ  (6.) কালিমা আস্তাগফার ৬ কালেমা বাংলা উচ্চারণ 6 kalima in bangla 1. কালেমা-ই তাইয়্যেবা   بِسْمِ ٱللَّهِ ٱلرَّحْمَٰنِ ٱلرَّحِيمِ  لَا اِلَهَ اِلاَّ اللهُ مُحَمَّدُ رَّسُوْ لُ الله  বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।  কালিমা তায়্যিবা বাংলা উচ্চারণ  Kalima Tayyiba Bangla লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ । কালিমা তায়্যিবা অর্থ  আল্লাহ ব্যাতিত/ ছাড়া কোন মাবুদ (এলাহ) নেই। হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) আল্লাহর প্রেরিত রাসূল।  2. কালেমা-ই শাহাদৎ কালেমা শাহাদাত আরবি  بِسْمِ ٱللَّهِ ٱلرَّحْمَٰنِ ٱلرَّحِيمِ   اَشْ

শীর্ষ 6 টি উপায় অনলাইন থেকে টাকা আয় করার সহজ ও সঠিক উপায় | Top 6 Way Online Theke Taka Income Korar

কিভাবে অনলাইন থেকে সঠিক উপায়ে ও সহজে টাকা ইনকাম করা যায় শীর্ষ 6 টি উপায় Kivabe Taka income Korbo  Kivabe Taka income Korbo  Best Way Online Theke Taka Income Korar  অনলাইন ইনকাম অনলাইন থেকে কিভাবে সহজে টাকা  ইনকাম করা যায় অথবা অনলাইনে কিভাবে টাকা  আয় করা যায় এ ধরনের প্রশ্নগুলো বেশির ভাগ করা হয়ে থাকে ইন্টারনেটে। আপনি যখন এখানে এসেছেন তাহলে অবশ্যই আপনি নতুন এবং আপনি অনলাইন থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায় সেটা জানতে চাচ্ছেন। অথবা শিখতে চাচ্ছেন তো আমার সর্বোচ্চ চেষ্টা থাকবে আপনাকে সঠিকভাবে গাইড করা। আপনি যদি মনে করে থাকেন যে আপনাকে কোন মোবাইলের অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড করার লিংক দেওয়া হবে। অথবা ওয়েবসাইটের লিংক দেওয়া হবে কাজ করার জন্য এবং সেটা থেকে আপনি 500 টাকা অথবা 1000 টাকা দৈনিক ইনকাম করবেন বিকাশে পেমেন্ট নেবেন তাহলে আপনি ভুল জায়গায়  চলে এসেছেন।  আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত যে আপনাকে হতাশ করা ছাড়া আমার আর কিছুই করার নেই  তবে যদি আপনি সমস্ত আর্টিকেলটা পড়েন তাহলে আশাকরি আপনার যত ভুল ধারণা আছে সেই সবগুলো আর থাকবে না। যদি মোবাইলের সফটওয়্যার ডাউনলোড করে সফটওয়্যার  দিয়ে অথবা ওয়েব স

আল্লাহর ৯৯ নাম বাংলা অর্থ সহ ফজিলত | Allah 99 Name Bangla With Meaning And benefits in Bangla

  আল্লাহর ৯৯ নাম বাংলা অর্থ সহ ফজিলত, আল্লাহর নামসমূহ এর ফজিলত ও গুণাবলী আলোচনা করাহলো বিস্তারিত ভাবে আল্লাহর ৯৯ টি নামের সটিক হাদিস এর আলোকে আল্লাহর ৯৯ নাম বাংলা  আল্লাহর ৯৯ টি নামের আমল ও ফজিলত আল্লাহর ৯৯ টি নামের আমল ও ফজিলত সহ ইসলামিক সব গরুত্ব পর্ণ দুআ ও আমল সমূহ, এবং নবীদের জীবনী, ইসলামিক যুদ্ধের কাহিনী, জানতে আমাদের আপ্প  ডাউনলোড করুন Download App Now আল্লাহর ৯৯ নাম বাংলা অর্থ সহ ফজিলত  (১). ইয়া আল্লাহ ★★★ ফজিলত ★★★: যে ব্যক্তি রোজ এক হাজার বার ‘ইয়া আল্লাহ! পাঠ করবে, ইনশাআল্লাহ তার মন থেকে যাবতীয় সন্দেহ ও দ্বিধা দূরীভূত হয়ে যাবে এবং সে একীন ও দৃঢ়তা অর্জন করতে পারবে। কোন দূরারোগ্য রোগী যদি অত্যাধিক পরিমাণে ‘ইয়া আল্লাহ’ নিয়মিত পড়তে থাকে এবং পরে আরোগ্যের জন্য দোয়া করে, তা হলে সে আরোগ্য লাভ করবে। (২). আররাহমানু = নামের অর্থ - অসীম দয়ালু ★★★ ফজিলত ★★★:★★★ প্রত্যহ প্রতি নামাযের পরে একশ’বার এই নাম পাঠ করলে মন থেকে যাবতীয় কাঠিন্য ও অলসতা দূর হয়ে যাবে। (৩). আর-রাহীমু = নামের অর্থ - বড় মেহেরবান ★★★ ফজিলত ★★★ কেউ এ নাম প্রত্যহ নামাযান্তে একশ বার পাঠ করলে দুনিয়ার সমস্ত আপদ-বিপদ থেকে নিরাপদে