সহীহ দুআ ও যিকর নবীজির দোয়া সমূহ সর্বশ্রেষ্ঠ দোয়া আল কোরআনে বর্ণিত সর্বশ্রেষ্ঠ দোয়া AL Quran a Bornito Sarboshesto Duya
সর্বশ্রেষ্ঠ দোয়া অথবা সর্বশ্রেষ্ঠ দুয়ার মাজে এটা একটা যেটা এই দুনিয়া ও আখেরাতের ওবয়ের জন্য দুয়া ওবয়ের জন্য অনেক শক্তিশালী একটা দুআয় অনেক ছোট কিন্তু তবে দুয়া ছোট হতেপারে কিন্তু এর গোনাগন অনেক বেশি যা আমরা বিভিন্ন সহীহ হাদিস ও আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মেরে জীবন কাহানিতে পাই এই দুয়া আর ফজিলত ও গোনাগন সহীহ হাদিস ও আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মেরে জীবনী
আল্লাহর কাসে ক্ষমা চাওয়ার জন্য ও এই দুনিয়া ও আখিরাতের জন্য মঙ্গল কামনা করার জন্য এ র চেও ভালো ও সংক্ষিপ্ত দুয়া আর হতেপারেনা আর এই জন্য তো এটাকে আল কুরআনে বর্ণিত সর্বশেষ্ট দুয়া বলে বা বলাহয়
ইনশা আল্লাহ আমরা সবাই এই দুয়াটি মুখস্ত করবো আর ইনশা আল্লাহ আমল করার চেষ্টা করবো ইনশা আল্লাহ আমিন
তো এখন কথা হলো যে আমল কখন করবো অনেকের মনে এই প্রশ্ন আসতে পারে আমল করার কোনো নিদ্দিষ্ট সময়নেই যখন খুশি আমল করতে পারবেন যেমন নামাযের শেষ বৈঠকে সালাম ফেরানোর আগে আমল করার খুব ভালো একটা সময় অথবা যেকোনো সময় আমল করতে পারবেন তারজন্য কোনো বাধা নেই তবে বাথরুমে কোনো দুয়া বা জিকির করাযাবেনা এখানে শুদু নিষেদাজ্ঞা রোয়েসে র কোথাও নেই
رَبَّنَاۤ اٰتِنَا فِی الدُّنۡیَا حَسَنَۃً وَّ فِی الۡاٰخِرَۃِ حَسَنَۃً وَّ قِنَا عَذَابَ النَّارِ
RABBANA ATINA FID-DUNIYA HASANA WA FIL AKHIRATI HASANA WA QINA AZAB AN NNAR
‘রাব্বানা আতিনা ফিদ্দুনিয়া হাসানা, ওয়াফিল আখিরাতি হাসানা, ওয়াকিনা আজাবান্নার।’
আল কোরআনে বর্ণিত সর্বশ্রেষ্ঠ দোয়া
‘রাব্বানা আতিনা ফিদ্দুনিয়া হাসানা, ওয়াফিল আখিরাতি হাসানা, ওয়াকিনা আজাবান্নার।’
অর্থ :
হে আমার প্রভু! আমাকে দুনিয়াতে কল্যাণ দান কর, আখেরাতেও কল্যাণ দান কর এবং আমাকে জাহান্নাম থেকে বাঁচাও। -সূরা বাকারা : ২০১
পবিত্র কোরআনে বর্ণিত এ দুআকে সর্বশ্রেষ্ঠ দুআ বলা হয়। হজরত রাসূলুল্লাহ (সা.) এ দুআটি সবচেয়ে বেশি করতেন।
কি হয়-অথবা-ফজিলত
বিশিষ্ট তাবেয়ি হজরত কাতাদা (রহ.) সাহাবি হজরত আনাসকে (রা.) জিজ্ঞাসা করলেন, নবীজী (সা.) কোন দুআ বেশি করতেন? উত্তরে আনাস (রা.) উপরোক্ত দুআর কথা জানালেন। তাই আনাস (রা.) নিজেও যখন দুআ করতেন তখনই দুআতে উক্ত আয়াতকে প্রার্থনারূপে পাঠ করতেন। এমনকি কেউ তার কাছে দুআ চাইলে তিনি তাকে এ দুআ দিতেন। একদা তিনি মন্তব্য করেন, আল্লাহতায়ালা এ দুআতে দুনিয়া ও আখেরাতের সব কল্যাণ ও জাহান্নাম থেকে পরিত্রাণের প্রার্থনা একত্রিত করে দিয়েছেন। একবার রাসূলুল্লাহ (সা.) এক রোগী দেখতে গেলেন। তিনি দেখলেন, রোগী একেবারে হাড্ডিসার হয়ে গেছে। নবী (সা.) তাকে জিজ্ঞাসা করলেন, তুমি আল্লাহর কাছে কি কোনো প্রার্থনা করেছিলে? সে নিবেদন করল, হ্যাঁ। আমি আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করেছিলাম, হে আল্লাহ! আমার পরকালের শাস্তি আপনি আমাকে দুনিয়াতেই দিয়ে দিন। নবী (সা.) আশ্চর্যান্বিত হয়ে বললেন, ‘সুবহানাল্লাহ! আল্লাহর শাস্তি সহ্য করার ক্ষমতা কি কারো আছে? তুমি এখন থেকে এ দুআ করতে থাক, রাব্বানা আতিনা…।’ দেখা গেল, এ দুআর বরকতে আল্লাহতায়ালা তাকে আরোগ্য দান করলেন।
অন্য আরেক বর্ণনায় আছে, নবী (সা.) রুকনে ইয়ামানি (কাবা শরিফের দক্ষিণ-পশ্চিম কোণ) ও রুকনে আসওয়াদের (কাবা শরিফের দক্ষিণ কোণ) মাঝে উপরোক্ত দুআ করতেন। তাই হজ ও ওমরার তাওয়াফকালে এ দুআ পড়তে থাকা সুন্নত।
সূরা আল বাকারা আয়াত নং: ২০১ সম্পর্ণ আয়াত
﴾ وَ مِنۡہُمۡ مَّنۡ یَّقُوۡلُ رَبَّنَاۤ اٰتِنَا فِی الدُّنۡیَا حَسَنَۃً وَّ فِی الۡاٰخِرَۃِ حَسَنَۃً وَّ قِنَا عَذَابَ النَّارِ ﴿۲۰۱
(Surah Al-Baqara Ayat no 201 Complete verses ) And of them there are some who say:
Our Lord! Give us in this world that which is good and in the Hereafter that which is good, and save us from the torment of the Fire!
(সূরা আল বাকারা আয়াত নং: ২০১ সম্পর্ণ আয়াত )
ওয়া মিনহুম মাইঁ ইয়াকূলুরাব্বানাআ-তিনা-ফিদ্দুনইয়া-হাছানাতাওঁ ওয়া ফিল আ-খিরাতি হাছানাতাওঁ ওয়া কিনা-‘আযা-বান্না-র।
আর তাদের মধ্যে কেহ কেহ বলে - হে আমাদের রাব্ব! আমাদেরকে ইহকালে কল্যাণ দান করুন ও আখিরাতে কল্যাণ দান করুন এবং জাহান্নামের শাস্তি হতে আমাদেরকে রক্ষা করুন।
Comments
Post a Comment
Please do not enter any spam link in the comment box. Thanks